Articles by "Motivations"

মেরিলিন আহমেদ

দেশে বসেই বিদেশের চার প্রতিষ্ঠান সামলাচ্ছেন তিনি। আয়ের অঙ্ক শুনলে যে কারও চোখ কপালে উঠে যাবে। অনলাইনের একটি মার্কেটপ্লেস থেকেই তাঁর মাসে গড়ে দুই লাখ টাকা আয় হয়। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্কে শীর্ষ আয়ের তালিকায় জ্বলজ্বল করছে তাঁর নাম। তিনি বাংলাদেশি তরুণী মেরিলিন আহমেদ। ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশের মেয়েদের অনেকখানি এগিয়ে যাওয়ার বার্তা বহন করছেন মেরিলিন।
দেশে বসেই বিদেশের চারটি প্রতিষ্ঠানের জন্য কর্মী নিয়োগ দেওয়া, মানবসম্পদ বিভাগ দেখাসহ প্রতিষ্ঠানের গুরুদায়িত্ব পালন করছেন মেরিলিন আহমেদ। ফ্রান্সের একটি কোম্পানি তাঁকে সে দেশে চলে যেতে বললেও তিনি দেশেই গড়ে তুলতে চাইছেন মানবসম্পদ নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান। ফ্রিল্যান্সিং জীবন নিয়ে সম্প্রতি তাঁর সঙ্গে কথা হয় প্রথম আলোর।
ব্যবসা ও চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত থাকলেও মেরিলিন আহমেদ নিজেকে পুরোপুরি ফ্রিল্যান্সার হিসেবেই পরিচয় দেন। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ ও পরবর্তী সময়ে মানবসম্পদ–বিষয়ক ডিপ্লোমা পিজিডিএইচআর করে দেশের কয়েকটি নামকরা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন।
সামলেছেন দেশের বড় বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ বিভাগের দায়িত্ব। কিন্তু চাকরির বাঁধাধরা সময় তাঁর পছন্দ হয়নি বলে বেছে নেন ফ্রিল্যান্সিং পেশাটাকে। কারণ, এখানে নিজের স্বাধীন সময়মতো কাজ করার সুবিধা আছে। এর বাইরে নিজের সুবিধাজনক সময়কে চাকরির জন্য বেছে নিয়েছেন। গত এক বছর দেশের ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পিজিডিএইচআর কোর্স পড়াচ্ছেন। সঙ্গে নিজের ব্যবসা শুরু করে আয়ের পরিধিটুকু বাড়িয়ে নিতে পেরেছেন বহু গুণ। একসঙ্গে এখন তিন ধরনের কাজ সামলাচ্ছেন মেরিলিন।
মেরিলিন জানালেন, ফ্রিল্যান্সিং জগতে তিনি প্রধানত মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক ও প্রকল্প পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। বাংলাদেশ থেকে এ ধরনের ফ্রিল্যান্সার হাতে গোনা। তিনি আপওয়ার্কের শীর্ষ আয়ের ফ্রিল্যান্সারদের একজন। সরকারের কাছ থেকেও স্বীকৃতি পেয়েছেন। তাঁকে এখন ফ্রান্সের ২৫০ জনের বেশি কর্মী আছে এমন একটি প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ বিভাগ দেখতে হয়। সেখানে ১৮টিরও বেশি দেশের লোক একসঙ্গে যাঁর যাঁর দেশ থেকে কাজ করছেন।
এর বাইরে আরও তিনটি প্রতিষ্ঠানের হয়ে খণ্ডকালীন কাজ করছেন মেরিলিন। বিভিন্ন দেশের কর্মীদের নিয়োগ দিতে সাক্ষাৎকার নেওয়া, প্রতিষ্ঠানের জন্য দরকারি কর্মী সংগ্রহ, কর্মীদের ছুটি, বেতন ও নীতিমালা তৈরিসহ নানা বিষয় তাঁকে দেখতে হয়। মেরিলিন জানালেন, গত তিন বছরে তিনি অনলাইনে নিয়োগ দিয়েছেন ৪৫০ জনেরও বেশি আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্স কর্মীকে।
ওই চারটি প্রতিষ্ঠানের জন্য তাঁর কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা তাঁর ওপর ভরসা করেন। সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এ কারণে তাঁদের সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে কাজ করতে হয়। পুরো কাজ করতে হয় অনলাইনে। সময়ের ব্যবধানের সুবিধা হিসেবে তিনি ইউরোপীয় গ্রাহকদের সঙ্গেই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
যেভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে এলেন
জবাবে মেরিলিন জানান, ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে পড়াশোনা করে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার ইচ্ছে কখনো ছিল না। সে সময় ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্রসার ও প্রভাব সম্বন্ধে জানাও ছিল না। তবে করপোরেট চাকরি করতে করতে ক্লান্ত হয়ে বিকল্প চিন্তা করছিলেন। চাকরি ছেড়ে তখনই এ পথে আসা। তবে শুরুটা মোটেও সহজ ছিল না। তিনি মার্কেটপ্লেসগুলো নিয়মিত ঘেঁটেছেন। কাজ খুঁজেছেন। অনেকের মতোই ডেটা এন্ট্রি, লেখালেখির মতো কাজগুলো পেতে আবেদন শুরু করেন। সেটা ২০১৩ সালের দিকে।
এরপর প্রথম কাজ পেতেই ছয় মাস সময় লাগে। তিনি ধৈর্য হারাননি। প্রথম কাজ সফলভাবে শেষ করার পর আরও কয়েকটি কাজ করেন। কিন্তু তিনি যে বিষয়ে দক্ষ, সে বিষয়টিতে কাজ পাচ্ছিলেন না। এর মধ্যে শুরু করেন নিজের প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা। সেই ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে ও আয় বাড়াতে ফ্রিল্যান্সিংকে গুরুত্ব দিতে শুরু করেন। একসময় কাজ পেয়ে যান এক বিদেশি গ্রাহকের, যার সঙ্গে পরে অনলাইনের বাইরেও নিজের মানবসম্পদবিষয়ক পরামর্শ ব্যবসা শুরু করেন তিনি।
মেরিলিন থাকেন রাজধানীর বনশ্রীতে। তাঁর কার্যালয় পান্থপথে। বাবা–মায়ের বড় সন্তান তিনি। ছোট দুই ভাই আছেন, যাঁরা তাঁদের আপন পেশার ক্ষেত্রে সফল। প্রকৌশলী বাবা ও গৃহ ব্যবস্থাপক মায়ের সান্নিধ্যে মেরিলিনের ছোটবেলা কেটেছে লিবিয়ায়। সেখানে বাংলা মাধ্যমে পড়েছেন। ১০ বছর বয়সে দেশে চলে আসেন। এরপর থেকে তিনি দেশের প্রচলিত মাধ্যমে পড়েছেন। এখন তিনি মানবসম্পদ–বিষয়ক পরামর্শ, নিয়োগ ও নীতিমালা তৈরির কাজগুলো করছেন। আর অবসর মুহূর্তগুলো আজকাল তিনি বিদেশ ভ্রমণ করে কাটান।
কীভাবে এত সব সামলাচ্ছেন? এর জবাবে হেসে মেরিলিন বললেন, সবাই জয়টা দেখতে পায়। পেছনের কঠোর অধ্যবসায়, নিদ্রাহীন রাত, অশেষ ধৈর্য আর সুচিন্তিত পদক্ষেপগুলো কেউ দেখতে পায় না। তাঁর জয়ের মন্ত্র একটাই—নিজের সবচেয়ে ভালোটা দেওয়া। টাকার দিকে চেয়ে নয়; বরং মন দিয়ে পরিশ্রমের মাধ্যমে সাফল্য পেয়েছেন। নিজেকে প্রমাণে নিজের সিদ্ধান্তই প্রয়োগ করতে হবে—এই তাড়নাটুকুও টেনে নিয়ে এসেছে অনেকখানি।
মেরিলিন জানান, ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে পরিবারের দিক থেকে সমর্থন পেয়েছেন তিনি। তবে বড় প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার জন্য শুনতে হয়েছে তির্যক মন্তব্য। শুরুতে বাবা–মায়ের কিছুটা আপত্তি থাকলেও পরে তাঁরা পাশে দাঁড়িয়েছেন। শুরুতে ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিজেকে মানিয়ে নিতেও কিছুটা সময়ের দরকার হয়েছে। কী করে ভালো ক্লায়েন্ট পাওয়া যায়, তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণা করতে হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের সেবা দিতে এখনো নিজেকে প্রতিনিয়ত তৈরি করে যাচ্ছেন। নতুন নতুন দক্ষতা অর্জন করতে হচ্ছে। শিখতে হচ্ছে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুন যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় আসতে চান, তাঁদের জন্য ভাষাগত কোনো বাধা দেখেন না মেরিলিন। তাঁর মতে, কাজ শিখে পেশাদার মনোভাব নিয়ে এগোলে সফল হওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে গুগল, ইউটিউবসহ নানা শেখার উপকরণ রয়েছে। আগে শিখতে হবে, চর্চা করতে হবে। এরপর মেন্টরিং। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় কেউ কাউকে কাজ দিতে পারে না। নিজের কাজ নিজের যোগ্যতায় আদায় করতে হয়। একজন ভালো মেন্টর অবশ্য কাজে আসতে পারে। তবে নিজের বস নিজেকেই হতে হবে।
মেরিলিন বলেন, যাঁরা সন্তান জন্মের পর চাকরি ছেড়ে বসে থাকেন, তাঁরা এ পেশায় আসতে পারেন। এ ছাড়া ঘরে বসে থাকার চেয়ে কাজ শেখাকে গুরুত্ব দেন তিনি। বলেন, বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আগে দক্ষতা বাড়াতে হবে। আজকাল ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর ভালো প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা সরকারি ও বেসরকারি, দুই পর্যায়েই আছে।
অনেকে ইউটিউব, ফেসবুকেও টিউটোরিয়াল দিয়ে থাকেন। পাশাপাশি বইও পাওয়া যায় প্রচুর। আর কিছু না হোক, নিজে থেকে অনলাইন সার্চ করেও জেনে নেওয়া যায় প্রাথমিক অনেক তথ্য। এরপর কাজে নামতে পারেন। শুরুতেই কাজের আশা না করে, নিজের যোগ্যতা বুঝে এগোতে হবে। রাতারাতি সাফল্য আসে না।
মেরিলিনের মতে, ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু ভ্রান্ত ধারণা আছে। ঢালাওভাবে ফ্রিল্যান্সিং সবার জন্য—এ ধারণাটা ভুল। আবার যাঁদের দেশীয় বাজারে কাজ নেই, ফ্রিল্যান্সিং তাঁদের জন্য, সেই ধারণাও ভুল। তবে আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেসে কাজ করার দক্ষতা থাকলে কারও ভাবাভাবির দিকে না চেয়ে কাজ শুরু করে দেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, কাজ যেন চাইতে না হয়, কাজই যেন আপনাকে খুঁজে নেয়, সেভাবে এগোতে হবে। এ লক্ষ্যেই নিজের একটি আন্তর্জাতিক মানের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন বলে জানালেন। সূত্রঃ প্রথম আলো।



বাজ পাখী প্রায় ৭০ বছর বাচে,কিন্তু ৪০ আসতেই ওকে একটা
গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়। ওই সময়
তার শরীরের তিনটি প্রধান অঙ্গ দুর্বল
হয়ে পড়ে।।।

১. থাবা ( পায়ের নখ) লম্বা ও নরম হয়ে
যায়। শিকার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে
পড়ে।

২. ঠোঁট টা সামনের দিকে মুড়ে
যায়। ফলে খাবার খুটে বা ছিড়ে
খাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।

৩. ডানা ভারী হয়ে যায় এবং
বুকের কাছে আটকে যাওয়ার দরুন
উড়ান সীমিত হয়ে যায়।

ফলস্বরুপ শিকার খোজা,ধরা ও খাওয়া
তিনটেই ধীরে ধীরে মুশকিল হয়ে
পড়ে।
ওর কাছে তিনটে পথ খোলা থাকে।

১. আত্নহত্যা
২. শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
৩. নিজকে পুনরস্থাপিত করা।

ও একটা উচু পাহাড়ে আশ্রয় নেয়,
সেখানে বাসা বাঁধে আর শুরু করে
নতূন প্রচেষ্টা।
সে প্রথমে তার ঠোঁট টা পাথরে
মেরে মেরে ভেঙে ফেলে, এর
থেকে যন্ত্রণা আর হয় না।একইরকম
ভাবে নখ গুলো ভেঙে ফেলে আর
অপেক্ষা করে নতূন নখ ও ঠোঁট
গজানোর।

নখ ও ঠোঁট গজালে ও ওর ডানার সমস্ত
পালক গুলো ছিড়ে ফেলে।। কষ্ট সহ্য
করে অপেক্ষা করতে থাকে নতূন
পালকের।।

১৫০ দিনের যন্ত্রণা ও প্রতীক্ষার পর
সে সব নতূন করে পায়।
এরপর সে আরো ৩০ বছর জীবিত থাকে
আগের মত শক্তি নিয়ে।।

ইচ্ছা ,সক্রিয়তা আমাদের
দুর্বল হয়ে পড়ে ৪০ আসতেই
অর্ধজীবনেই আমাদের উৎসাহ,
আকাঙ্খা, শক্তি কমে যায়।

*
১৫০ দিন না হলেও ১মাসও যদি আমরা
চেষ্টা করি তাহলে আবার আমরা
পাবো নতূন উদ্যম, অভিজ্ঞতা ও
অন্তহীন শক্তি।।।
নিজেকে কখনোই হারাতে দেবেন
না আর হার ও মানবেন না!!!!




The Eagle bird is about 70 years old, but he's got one. Important decisions have to be taken. At that time Three main organs in his body are weak It's done.

1. The claw (foot nails) is long and soft Go. Hunting is almost impossible to read it.

2. The lips are folded forward. Go. So, the food is cut or torn The food stops.

3. The wings become heavy and Because of them stuck in the chest Flights are limited. Hunting, hunting and feeding All three are slowly getting into trouble. Read it. He has three paths open.

1. Self-killing
2. Eating a body like a scorpion
3. Restoring himself.

He takes refuge in a high mountain. He built a house there and started. A little effort. He's the first to rock his lips. He killed him and broke it. It's not a pain. same He broke his nails and Waiting for the new nails and lips To grow. Nails and lips, and all of his wings. He's tearing the feathers. To endure the pain He waits for the next The shepherd.
After 150 days of pain and waiting, He gets all the way down. Then he lived for another 30 years. With the same strength as before. Desire, activity, our Weak 40 We're excited about half our lives, Desire, power, and energy are diminished.

* If we don't have 150 days, we'll be in a month. We'll try again. I'll get a new experience, experience, and Endless power. Never let yourself lose No, and don't lose!!!


While no one wants to find themselves in the situation, everyone knows there are times when you must physically defend yourself. However, most people are unaware of when and how they can do so without facing legal repercussions. If you’re in a situation where you need to claim self-defense, then here’s everything you need to know.

Imminent Threat
The first aspect of any self-defense case is identifying an imminent threat. The threat is often physical but can also be verbal when it instills fear of immediate harm. Someone threatening to physically attack you, for instance, is a justifiable reason to defend yourself. Offensive words without the threat of harm do not fall into this category.

The second half of this aspect is the imminent nature. If someone punched you then stopped attacking you immediately after, any force used against them is retaliation instead of self-defense. The threat must be taking place at the time you use force.

Reasonable Fear of Harm
You may also claim self-defense in the event of reasonable fear of harm. This is best described using the “park scenario.” Two strangers are walking past each other in the park, and stranger one has a wasp flying by their head. Stranger two attempts to swat the wasp away, but stranger one only sees stranger two’s hand coming towards them.

Stranger two perceives the hand as an attack and retaliates with violent force. Even though the first stranger was trying to help, stranger two can claim self-defense because of how the situation appeared. The fear of harm was reasonable because most individuals would have reacted similarly.

Proportional Response
Defending yourself is 100% legal, but how you do so could change your claim. You can only use as much force as it takes to stop the threat. If someone were punching you, for instance, shooting them would be considered over-the-top in most situations.

However, this isn’t always the case. Your physical strength may not be a match for the threat in question, which would require you to protect yourself using other means. According to domestic violence defense attorneys in Boulder, women facing abuse often require additional force to stop their assailant. Depending on the situation, a weapon may be considered proportional response.

Duty to Retreat and Stand Your Ground
Your duty to retreat simply requires you to attempt to avoid any violence before defending yourself. If you can walk away from the situation safely, do so. Stand your ground, on the other hand, allows you to remain firm and use violence when necessary as long as your defense includes non-lethal force.

There is also a castle doctrine that allows the use of lethal force in your home, but only in the event of an intruder. You should avoid lethal force at all costs unless the situation requires it. However, you should pursue a self-defense claim for non-lethal force anytime there is an imminent threat or reasonable fear of harm.

Keep in mind that self-defense laws change by state and jurisdiction. Legal professionals recommend reading up on the laws in your area, allowing you to protect your rights should a situation arise.



সফল ব্যক্তিদের চিন্তাধারা

“সফলতা” কে না চাই,সবাই চাই সফল হতে।কিন্ত কেউ সফলতা পায় ,কেউ বা হতাশ হয়।আমরা অনেক সফল ব্যক্তির জীবন কাহিনী জানি , তারা কিভাবে সফল হয়েছে তাও শুনেছি বা দেখেছি. কিন্তু আমরা কেন পারি না, এই প্রশ্ন সবার মনে?
সফলব্যক্তিদের কিছু  চিন্তাধারা ‍আমাদের সাহায্য করবে সফল হতে।
নিজেকে কখনোই থামানো যাবে না:  নিজেকে কখনো থামিয়ে রাখা যাবে না । লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। অনেক পরিশ্রম হয়ে গেছে? আর পারছেন না?  বিশ্রাম নিন, কিন্তু থেমে থাকবেন না। নিজের উপর বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান, সফলতা আপনার কাছে ধরা দিবেই।
ভুল থেকে নতুন পরিকল্পনা চালিত করা: ভুল করেছেন বলে সব কিছু ছেড়ে দিতে হবে ! এটা চিন্তা করবেন না , ভুল আপনাকে সঠিক পথে নিয়ে যাবে। পরিকল্পনাকে নতুন ভাবে গড়ে তুলুন , যে ভুল আগে করেছিলেন সেটা যেন আবার না হয় খেয়াল করুন। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা করুন।
ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা: অনেক সময় দেখা যায় লক্ষ্যের অনেক আছে এসেও ব্যর্থ হতে হচ্ছে।তখনি আমরা বেশি হতাশ হয়ে পড়ি।অনেক সময় হতাশ হওয়ার কারণে অনেক বড় দূর্ঘটনা ঘটে যায়। কিন্ত ব্যর্থতা কেন এলো তা নিয়ে চিন্তা করতে হবে , হতাশ হয়ে পড়লে চলবেনা। ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিতে হবে,ব্যর্থতার কারণগুলো জানতে হবে এবং সমাধানের জন্য কাজ করতে হবে।
স্বপ্ন নিয়ে প্রতিমূর্হূতে চিন্তা করা: আপনার স্বপ্নটা নিয়ে আপনাকেই ভাবতে হবে। নিজের স্বপ্নকে নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে। আপনি ঘুমানোর আগে স্বপ্ন পূরণে কি কি বাঁধা থাকতে পারে তা নিয়ে চিন্তা করুন, বাধাঁ গুলো অতিক্রম করতে পারলে,      কি কি করতে পারবেন তা নিয়ে ভাবুন, আপনার অবচেনত মন তার উত্তর খুজতে থাকে। এই জন্য আমেরিকার বিখ্যাত উদ্ভাবক “Thomas Edison” বলেছেন, “Never go to sleep without a request to your subconscious”
নির্ভীক হওয়া: সফলতার পথ কখনো মসৃণ হয় না ।সফলতার পথে বাঁধা আসবেই কিন্তু ভয় পেলে চলবে না। ভয়কে জয় করতে হবে।যখন কোনো অনিশ্চায়তার পথে আমরা পা বাড়াই তখনই আমাদের মনে ভয় জমা বাধঁতে থাকে। অনেক ধরনের দুশ্চিন্তা আমাদের পথে বাঁধা হয়ে দাড়ায়।সাধারণ মানুষ কোনো ধরনের অনিশ্চায়তা বা দুশ্চিন্তা পছন্দ করে না।তাই সাফল্যের দাড় প্রান্তে পৌঁছাতে হলে নিজেকে নির্ভীক হতে হবে।
শেখার পরিধি বৃদ্ধি করা: আপনার ডিগ্রি হয়ে গেছে? মনে করতে পারেন আপনার আর শেখার কিছু নাই।আপনার ধারণা পাল্টাতে হবে। শেখার কোনো শেষ নাই ,সারা বিশ্বের সফল ব্যক্তিরা কোনো না কোন বিষয়ে জানতে থাকে । অপর দিকে আপনাকে একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্য বিষয়ে দক্ষ হতে হবে।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়েও জ্ঞান অর্জন করতে হবে।শেখার কোনো বয়স বা সময় বাঁধা থাকে না।
ছোট ছোট সাফল্যের মর্ম উপলব্ধি করা: ছোট থেকে ছোট সাফল্য অর্জনের মর্ম উপলব্ধি করতে হবে।কোন সাফল্যকে ছোট করে দেখা যাবে না । মনে রাখতে হবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানি সমুদ্র সৃষ্টি করে, তেমনি ছোট ছোট সাফল্য আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।ছোট ছোট সাফল্যের জন্য নিরলস পরিশ্রম করতে হবে।
নিজেকে ভিন্নভাবে গড়ে তোলা:  নিজেকে ভিন্নভাবে গড়ে তুলুন।নিজেকে বুঝতে হবে, আপনি কোন কাজে আত্মতৃপ্তি অনুভব করেন সেটা চিহ্নিত করুন। মানুষের সাথে তুলনা বন্ধ করতে হবে। ধৈর্য্যশীল হবেন, নিজেকে উৎসাহিত করবেন , নিজের উপর আস্থা রাখবেন । আস্থা আর কঠোর পরিশ্রম আপনাকে সফলতা এনে দেবে।
উপরোক্ত বিষয় ছাড়াও আরো অনেক বিষয় আছে যা আপনাকে সফলতার পথ দেখাবে। প্রচুর বই পরুন,বই মানুষের ভেতরকার জড়তা দূর করে নিজের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকাশ করতে সাহায্য করে।তাই আসুন নিজেরা পরিবর্তীত হয় এবং অন্যকে কে ও পরিবর্তীত হতে উৎসাহিত করি।


কি করলে আমাদের মস্তিস্ক তীক্ষ্ণ হয়ে উঠবে?


আমাদের মস্তিস্কের যেই ডান আর বাম এ দুইটি ভাগ রয়েছে এদের কার্যকলাপ হলো বা দিকের মস্তিস্কের আর ডান দিকের মস্তিকের আলাদা আলাদা স্বভাব আর বৈশিষ্ট রয়েছে। ডান দিকের যেই অংশ টা রয়েছে তা নিয়ন্ত্রন করে আবেগ কল্পনা, ঘুম, বিশ্বাস, স্বপ্ন আধ্যাতিক চিন্তা ভাবনা সৃজনশিলতা ইত্যাদি। যেমন ধরুন আপনি একটি গান শুনে আবেগ পুর্ন হয়ে যাচ্ছেন বা কারো কান্ন দেখে নিজেও দুঃখ বোধ করছেন এধরনের কাজে ডান মস্তিস্ক ব্যাবহৃত হয়। আর বাদিকের মস্তিস্ক ব্যাবহৃত হয় কোনো হিসাব-নিকাস, ভাষা বুঝতে পারা, তালিকার ছক তৈরি করে নেওয়া ভেবে নেওয়া,যুক্তি, লেখালেখি, বৈজ্ঞানিক দক্ষতা এগুলোর ওপর ব্যবহার হয়ে থাকে। আইনস্টাইন এর এই বৈজ্ঞানিক দক্ষতা যুক্তি এই অংশ টি যে প্রান্তে থাকে অর্থাৎ বা পাশের মস্তিস্ক টি সাধারন মানুষের তুলনায় ৩৬ শতাংশ বেশি ছিলো। কেননা তিনি সব সময় প্রশ্ন করতেন নিজেকে। তাও সেগুলো ছোটখাটো প্রশ্ন। দুই আর দুই যোগ করলে কেনো ৪ হয়। ৫ ও তো হতে পারতো। কেনো ৪ হবে এধরনের প্রশ্নেই তিনি সারাদিন ব্যাস্ত থাকতেন। ফলে পরিক্ষার খাতায় তাকে পেতে হয় লাল কালিতে লেখা Fail শব্দ টি। এজন্য তার guardian কেও ডাকা হয় স্কুলে। এবং সর্বশেষে তাকে বের করে দেওয়া হয় স্কুলে। কিন্তু তারপরেও তার চিন্তা ভাবনার পার্থক্য ঘটে না। একদিন তিনি এরকম চিন্তা করতে করতেই বাসা থেকে বের হয় এবং এতোটায় গভির চিন্তা করতে করতে থাকেন যে অপ্রত্যাশিত ভাবে তিনি তার বাসার address টায় ভুলে যান। বাধ্য হয়ে আশেপাশের মানুষজনকে তিনি প্রশ্ন করতে থাকেন আমার বাসা কোথায়। সেইদিন সবাই তাকে পাগল বলেছিলো। কিন্তু সেই পাগল টিই বদলে দিলো বিজ্ঞানের গতিপথ। আমাদের পৃথিবির প্রত্যেক টা বস্তুই অনু আর পরমানু দ্বারা গঠিত। আমরা যে পানির একটি কনা দেখি এটাও হাজার হাজার কোটী পরমানু দ্বারা গঠিত। এই আইন স্টাইন ই বের করলেন যে বিশেষ একটি পরমানুর আইসোটোপ এর সাথে আরেকটি আইসোটোপ এর ধাক্কা লাগলেই পুরো পৃথিবি ধ্বংস করে দেওয়া সম্ভব। এর জন্য শক্তির একটি সুত্র দিয়ে গেলেন তা হলো সেই বিখ্যাত E=Mc2। যেই পারমানবিক বোমাটি হিরোশিমাতে ফেলা হয়। আজো শেখানে গাছপালা জন্মায় না।
ভাবতে অবাক লাগে তাইনা ? যে আমাদের শরিরেই এই চামড়াতেই যে কনা আছে তার মতন এরকম ছোটো খাটো কনার ভেতরে এতোশক্তি যে পুরো বিশ্ব ধ্বংস করে দেওয়া সম্ভব। তাই মস্তিস্ক বৃদ্ধির জন্য শুরু করুন প্রতিদিন নিজের মস্তিস্ক চর্চা। এটা হতে পারে brain games খেলা বা হতে পারে অংক সমাধান বিভিন্ন কিছু।
Brain Games – মস্তিস্ক চর্চাঃ আপনার কাছে এমন একটি ফ্রাইংপ্যান আছে যা দিয়ে এক সঙ্গে দুইটি রুটি ছেকা যায়। একটি রুটির এক পিঠ ছেকতে সময় লাগে ১ মিনিট। যদি একটি রুটির দুই পিঠই ছেকা যায় তবে রুটিটি সম্পুর্ন ছেকা হবে। তাহলে ৩ মিনিটে কিভাবে ৩টি রুটিই সম্পুর্ন ছেকা যাবে ?
Brain Games – মস্তিস্ক চর্চা :
প্রতিবারের মতন এবারো বেশ জাকিয়ে শীত পড়েছে। তুষারপাত হওয়াটা প্রতিদিনের অভ্যাস। এমনই দিনে ঘটে গেলো একটি দুর্ঘটনা। ইমন সাহেব খুন হন তার বাসাতে। ঘটনার তদন্ত করতে পুলিশের উপস্থিতি সেখানে। পুলিশ বাসার প্রত্যেককে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন
কাজের মেয়েঃ আমি ঘর পরিস্কার করছিলাম
ইমন সাহেবের ছেলেঃ আমি টিভি দেখছিলাম
বাটলারঃ আমি সুইমিংপুল পরিস্কার করছিলাম
ইমন সাহেবের স্ত্রীঃ আমি রান্না করছিলাম
কিছুক্ষন চিন্তা ভাবনার পর এবার পুলিশ ধরে নিয়েগেলো আসল খুনিকে। প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে পুলিশ খুনিকে ধরে ফেললেন?
Brain Games – মস্তিস্ক চর্চা :  এইটি অধিকাংশ সময়েই মানুষ ভুল করে থাকে। দেখি আপনারা করেন কিনা।  ৫টি মেশিন ৫ মিনিটে ৫টি T-Shirt তৈরি করে। তাহলে ১০০ টি মেশিন ১০০টি T-Shirt কত মিনিটে তৈরি করবে?



২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন,তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি,তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে। কর্পোরেট যে সবসময় চেহারা দেখে প্রমোশন দেয়,তা নয়।দিন
বদলাচ্ছে,কনসেপ্টগুলো বদলে যাচ্ছে।শুধু বেতন পাওয়ার জন্য কাজ করে গেলে শুধু বেতনই পাবেন 


কথা হল,কেন এমন হয়?সবচাইতে ভালটি সবচাইতে ভালভাবে করে কীভাবে?কিছু ব্যাপার এক্ষেত্রে কাজ করে। দুএকটি বলছি। -প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে,তারা আপনার চাইতে বেশি
পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম
করলেই সব হয় না।তা-ই যদি হত,তবে গাধা হত বনের রাজা।শুধু পরিশ্রম করা নয়,এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা। অনলি ইওর রেজাল্টস্ আর রিওয়ার্ডেড,নট ইওর এফর্টস্।আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা
মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে?

সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়।আমার বন্ধুকে দেখেছি,অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে।ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই! আপনি বাড়তি কী করলেন,সেটাই ঠিক করে দেবে,আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে আপনি ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস
রাতারাতি বিল গেটস হননি।শুধু ভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।আমার মত অনার্সে ২.৭৪ সি জিপিএ পেলেই বিসিএস আর আইবিএ ভর্তি পরীক্ষায় ফার্স্ট হয়ে যাওয়া যাবে না। আউটলায়ার্স
বইটি পড়ে দেখুন।বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে। নজরুলের প্রবন্ধগুলো পড়লে বুঝতে পারবেন,উনি কতটা
স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হয় না। কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ
হয়ে যাওয়া যাবে না

সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না,বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়। স্টুডেন্টলাইফে কে কী বলল,সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না।আমাদের ব্যাচে যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না,সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক।যাকে নিয়ে
কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি,সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। ক্যারিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না,সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে।সব পরীক্ষায় মহাউত্সাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন,কী পারেন না,এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না। পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? কিংবা ন্যাশনাল ভার্সিটিতে? সবাই বলছে,আপনার লাইফটা শেষ?আমি বলি,আরে!আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি।আপনি কতদূর যাবেন,এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে?লাইফটা কি ওদের নাকি? আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন?কিংবা ডাক্তারি পাস করে কেন ডাক্তারিই করতে হবে?আমার পরিচিত এক ডাক্তার ফটোগ্রাফি করে মাসে আয় করে ৬-৭ লাখ
টাকা।

যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন,আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর। শুধু
'ওহ শিট','সরি বেবি','চ্যাটিং ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবে না।আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট,তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন।যে গাড়িটা করে ভার্সিটিতে আসেন,ঘোরাঘুরি করেন,সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?ওটা নিয়ে ভাব দেখান কোন আক্কেলে? একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে। তখন আপনাকে যা যা করতে হবে,সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে
হয়,কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়,কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়,কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়,কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়,কিছু ভাল কাজ করতে হয়। জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে,তখন দেখবেন,পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে,মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না।"আপনার মত করে
লিখতে হলে আমাকে কী করতে হবে?আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?"এটা আমি প্রায়ই শুনি।আমি বলি,"অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।নো শর্টকাটস্। সরি!"রিপ্লাই আসে,"কিন্তু পড়তে যে ভাল
লাগে না। কী করা যায়?"এর উত্তরটা একটু ভিন্নভাবে দিই। আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন,তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার
টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত,সে সময়ে আপনি গার্লস স্কুলের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন। এখন সময় এসেছে,ও ওখানে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে আর আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন। জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলে,যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা,সে
সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না,এটাই স্বাভাবিক।এটা মেনে নিন। মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময়! বড় হতে হলে বড় মানুষের সাথে মিশতে হয়,চলতে হয়,ওদের কথা শুনতে হয়। এক্ষেত্রে ভার্সিটিতে পড়ার সময় বন্ধু নির্বাচনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সাবকনশাস মাইন্ড আপনাকে আপনার বন্ধুদের কাজ দ্বারা প্রভাবিত করে। আমরা নিজেদের অজ্ঞাতসারেই আমাদের চাইতে ইনফেরিয়র লোকজনের সাথে ওঠাবসা করি,কারণ তখন আমরা নিজেদেরকে সুপিরিয়র ভাবতে পারি।এ ব্যাপারটা সুইসাইডাল আশেপাশে কাউকেই বড় হতে না দেখলে বড় হওয়ার ইচ্ছে জাগে না।আরেকটা ভুল অনেকে করেন। 

সেটি হল,ধনীঘরের সন্তানদের সাথে মিশে নিজেকে ধনী ভাবতে শুরু করা।মানুষ তার বন্ধুদের দ্বারা প্রভাবিত হয়।উজাড় বনে তো শেয়ালই রাজা হয়। আপনি কী শেয়াল রাজা হতে চান,নাকি সিংহ রাজা হতে চান,সেটি আগে ঠিক করুন।
বিনীত হতে জানাটা মস্ত বড় একটা আর্ট। যারা অনার্সে পড়ছেন,তাদের অনেকের মধ্যেই এটার অভাব রয়েছে। এখনো আপনার অহংকার করার মত কিছুই নেই,পৃথিবীর কাছে আপনি একজন নোবডি মাত্র।বিনয় ছাড়া শেখা যায় না। গুরুর কাছ থেকে শিখতে হয় গুরুর পায়ের কাছে বসে। আজকাল শিক্ষকরাও সম্মানিত হওয়ার চেষ্টা করেন না,স্টুডেন্টরাও সম্মান করতে ভুলে যাচ্ছে। আপনি মেনে নিন,আপনি ছোটো।এটাই আপনাকে এগিয়ে রাখবে।বড় মানুষকে অসম্মান করার মধ্যে কোন গৌরব নেই।নিজের প্রয়োজনেই মানুষকে সম্মান করুন।

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget