বৃষ্টিপাতের পরিমাপ কেমন করে নির্ণয় করা হয়?
বৃষ্টিপাতের পরিমাপ নির্ণয় করতে যে যন্ত্রের ব্যবহার করা হয় তাকে বলা হয় “রেইন গেজ” বা “বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র ”(Rain-gauge)। প্রত্যেক দেশের আহবিদ্যা বিভাগ (meteorological Department) বিভিন্ন স্থানের বৃষ্টিপাতের পরিমাপ নির্ণয় করতে বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্রের ব্যবহার করে থাকে। ইঞ্চি অথবা মিলিমিটারেই কোন স্থানের বৃষ্টিপাতের পরিমাপ মাপা হয়।
আজকের দিনে বিভিন্ন প্রকার বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়। সাধারণ বৃষ্টিপরিমাপক যন্ত্রে থাকে একটি দাগ কাটা কাচেঁর বোতল। বোতলটি রাখা হয় লোহার তৈরী একটি সিলিন্ডারের মধ্যে। বোতলের মুখে লাগানো থাকে একটি ফানেল।ফানেলের মুখটি বোতলের ব্যাসের ১০ গুন। যন্ত্রটিকে সাধারণতঃ রাখা হয় উন্মক্ত ও নিরাপদ জায়গায়, যাতে গাছপালা কিংবা দালান কোঠা কতৃর্ক কোন গোলমাল বা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি না হয়। বৃষ্টির জল ফানেলের মুখে পড়ে বোতলে গিয়ে জমা হয়। প্রতি ২৪ ঘন্টা অন্তর আবহ-বিদ্যা বিভাগের কর্মচারীরা বোতলের জমাকৃত জলের পরিমাপ মাপে।বোতলের জমাকৃত জলের উচ্চতার দশ ভাগের এক ভাগই হল ঐ স্থানের ২৪ ঘন্টায় প্রকৃত বৃষ্টিপাতে পরিমাপ। বোতলের গায়ে যদি দাগ কাটা না থাকে, তাহলে বৃষ্টিাতের পনিরমাপ নির্ণয় করতে পরিমাপক (Measuring jar) অথবা পরিমাপক দন্ড (Measuring stick)ব্যবহার করা হয়।
আবহ-বিদ্যা বিভাগ সারা বছর ধরে বিভিন্ন স্থানের বারিপাতের তালিকা সংগ্রহ করে এবং তার থেকে সেই সব স্থানে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমান নির্ণয় করে। আজকের দিনে এমন যন্ত্রের উদ্ভাবন করা হয়েছে যা আপনা থেকেই বৃষ্টির পরিমাণ নির্ণয় করতে পারে।
যে সব স্থানে বছরেবৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২৫৪ থেকে মিলিমিটারের (১০ ইঞ্চি) কম সে সব স্থানে মরুভূমি বলা হয়। বছরে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২৫৪ থেকে ৫০৮ মিলিমিটারের (১০ থেকে ২০ ইঞ্চি) মধ্যে হলে সেখানে কিছু সবুজ গাছপালা জন্মে। তবে কৃষিকার্যের জন্য বৃষ্টিপাতের পরিমাণ হওয়া দরকার বছরে ৫০৮ মিলিমিটার (২০ ইাঞ্চ) বেশী।
আজকের দিনে বিভিন্ন প্রকার বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়। সাধারণ বৃষ্টিপরিমাপক যন্ত্রে থাকে একটি দাগ কাটা কাচেঁর বোতল। বোতলটি রাখা হয় লোহার তৈরী একটি সিলিন্ডারের মধ্যে। বোতলের মুখে লাগানো থাকে একটি ফানেল।ফানেলের মুখটি বোতলের ব্যাসের ১০ গুন। যন্ত্রটিকে সাধারণতঃ রাখা হয় উন্মক্ত ও নিরাপদ জায়গায়, যাতে গাছপালা কিংবা দালান কোঠা কতৃর্ক কোন গোলমাল বা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি না হয়। বৃষ্টির জল ফানেলের মুখে পড়ে বোতলে গিয়ে জমা হয়। প্রতি ২৪ ঘন্টা অন্তর আবহ-বিদ্যা বিভাগের কর্মচারীরা বোতলের জমাকৃত জলের পরিমাপ মাপে।বোতলের জমাকৃত জলের উচ্চতার দশ ভাগের এক ভাগই হল ঐ স্থানের ২৪ ঘন্টায় প্রকৃত বৃষ্টিপাতে পরিমাপ। বোতলের গায়ে যদি দাগ কাটা না থাকে, তাহলে বৃষ্টিাতের পনিরমাপ নির্ণয় করতে পরিমাপক (Measuring jar) অথবা পরিমাপক দন্ড (Measuring stick)ব্যবহার করা হয়।
আবহ-বিদ্যা বিভাগ সারা বছর ধরে বিভিন্ন স্থানের বারিপাতের তালিকা সংগ্রহ করে এবং তার থেকে সেই সব স্থানে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমান নির্ণয় করে। আজকের দিনে এমন যন্ত্রের উদ্ভাবন করা হয়েছে যা আপনা থেকেই বৃষ্টির পরিমাণ নির্ণয় করতে পারে।
যে সব স্থানে বছরেবৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২৫৪ থেকে মিলিমিটারের (১০ ইঞ্চি) কম সে সব স্থানে মরুভূমি বলা হয়। বছরে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২৫৪ থেকে ৫০৮ মিলিমিটারের (১০ থেকে ২০ ইঞ্চি) মধ্যে হলে সেখানে কিছু সবুজ গাছপালা জন্মে। তবে কৃষিকার্যের জন্য বৃষ্টিপাতের পরিমাণ হওয়া দরকার বছরে ৫০৮ মিলিমিটার (২০ ইাঞ্চ) বেশী।
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.