ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস)। এটি সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল ডাটাবেজ দিয়ে তৈরি। এটি একটি ওপেনসোর্স ব্লগিং সফটওয়্যার যা ফ্রিতে ব্যবহার করা যায়। ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে খুব সহজেই মাত্র কয়েক মিনিটে একটি ওয়েব সাইট তৈরি করা যায়, এমনকি কোন প্রকার টেকনিক্যাল জ্ঞান ছাড়াই! আর এ কারণেই বিশ্বব্যাপী ওয়ার্ডপ্রেসের এত জনপ্রিয়তা।
সবাই চায় সে যেন তার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোকে খুব সহজেই ম্যানেজ করতে পারে। সেজন্য প্রয়োজন কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা অনেক ব্যয়বহুল। এক্ষেত্রে খরচ বাঁচানোর জন্য অনেকে ফ্রি সিএমএস ব্যবহার করে থাকে, আর এক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসই থাকে সবার প্রথম পছন্দ। সিএমএসগুলোর মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেসের এত জনপ্রিয়তার কয়েকটি কারণ হল- এর ব্যবহারকারী বান্ধব ইন্টারফেস, খুব সহজেই কোন ফিচার যোগ করতে পারার সুবিধা এবং সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব স্ট্রাকচার। ওয়ার্ডপ্রেস প্রথমে ব্লগিং সফটওয়্যার হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও, বর্তমানে পোর্টফোলিও সাইট থেকে শুরু করে কর্পোরেট, অনলাইন সংবাদপত্র, সোশ্যাল মিডিয়া, ইকমার্স সাইট পর্যন্ত ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। ওয়ার্ডপ্রেস এর হাজার হাজার ফ্রি থিম এবং প্লাগইন এই কাজটিকে আরও সহজ করে দিয়েছে!
তবে সবাই চায় তার নিজের কিংবা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটটি ইউনিক এবং চমৎকার ডিজাইনের হোক। এই কারণেই কেউ কেউ প্রিমিয়াম থিম কিনে নেয়, আবার অনেকেই চায় নিজের চাহিদা এবং পছন্দ অনুযায়ী ডিজাইন। কেউ কেউ আবার ওয়ার্ডপ্রেস প্রিমিয়াম থিম কিনে নিয়ে সেটিকে কাস্টোমাইজ করে নেয়। এভাবেই তৈরি হয় ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট বা কাস্টোমাইজেশনের কাজের ক্ষেত্র এবং যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
এ তো গেল ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোর কথা, আবার একজন ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার চাইলে ফ্রিল্যান্স কাজ না করেও নিজস্ব ওয়ার্ডপ্রেস প্রোডাক্ট তৈরি করেও বিশাল আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারেন। যেমন- ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করেও সেগুলো বিক্রি করতে পারেন বিভিন্ন থিম মার্কেটপ্লেসে। থিম বিক্রির জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস থিমফরেস্টের কর্পোরেট ক্যাটেগরির সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া থিমগুলোই একবার দেখুন, কি পরিমাণ রেভিনিউ এসেছে একেকটা থিম থেকে!! ইউ ডিজাইন নামে একটি থিম রয়েছে থিমফরেস্টে, যেটি বিক্রি হয়েছে ৮ কোটি টাকা!! এখনও প্রতিদিনই বিক্রি হচ্ছে এ থিমটি। এর পরের থিমগুলোও বিক্রি হয়েছে ৬ কোটি টাকা-৭ কোটি টাকা!! চিন্তা করে দেখুন একবার, এক থিম ডেভেলপ করে ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপাররা কি পরিমাণ টাকা ঘরে নিচ্ছেন। থিম বিক্রির এ মার্কেটপ্লেসে থিম বিক্রির গড় হার ১০ লাখ টাকা করে। অর্থাৎ সময় এবং নিজের ক্রিয়েটিভিটিকে কাজে লাগিয়ে থিম তৈরি করেও বিপুল পরিমাণ আয় করার সুযোগ রয়েছে। বিপুল পরিমাণ এ অর্থের একটা অংশ আসতে পারে নিজের ঘরেও!
কেবল প্রোডাক্ট কিংবা ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ারই নয়, কর্পোরেট এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতেও এখন ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের চাহিদা অনেক। বিদেশি কোম্পানিগুলোতে ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের প্রচুর চাহিদা, আর এখন বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতেও ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের চাকুরির সুযোগ বাড়ছে।
ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট এখন এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে কাজের আসলে কোন অভাব নেই। বিশাল এই কাজের ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য কেবল প্রয়োজন দক্ষতা। আপনার যদি মনোবল আর ইচ্ছা থাকে, তবে এই দক্ষতা অর্জন কোন ব্যাপারই নয়।
ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহারকারি যেমন বাড়ছে তেমনি বাড়ছে কাজের সুযোগও।
যাঁরা প্রফেশনাল ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার হতে চান তাঁদের জন্য অগ্রিম শুভ কামনা।
কেন ওয়ার্ডপ্রেস?
সবাই চায় সে যেন তার ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোকে খুব সহজেই ম্যানেজ করতে পারে। সেজন্য প্রয়োজন কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা অনেক ব্যয়বহুল। এক্ষেত্রে খরচ বাঁচানোর জন্য অনেকে ফ্রি সিএমএস ব্যবহার করে থাকে, আর এক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসই থাকে সবার প্রথম পছন্দ। সিএমএসগুলোর মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেসের এত জনপ্রিয়তার কয়েকটি কারণ হল- এর ব্যবহারকারী বান্ধব ইন্টারফেস, খুব সহজেই কোন ফিচার যোগ করতে পারার সুবিধা এবং সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব স্ট্রাকচার। ওয়ার্ডপ্রেস প্রথমে ব্লগিং সফটওয়্যার হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও, বর্তমানে পোর্টফোলিও সাইট থেকে শুরু করে কর্পোরেট, অনলাইন সংবাদপত্র, সোশ্যাল মিডিয়া, ইকমার্স সাইট পর্যন্ত ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। ওয়ার্ডপ্রেস এর হাজার হাজার ফ্রি থিম এবং প্লাগইন এই কাজটিকে আরও সহজ করে দিয়েছে!
কারা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে?
ইন্টারনেটে জনপ্রিয় ১০ লাখ ওয়েবসাইটের ১৬.৭ ভাগ ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি। যেসব ওয়েবসাইট কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে তার শতকরা ৫৫.১ ভাগ ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে থাকে। অন্য এক সমীক্ষায় জানা গেছে, প্রতিদিন ১ লাখের বেশি ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করা হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় পত্রিকা নিউ ইয়র্ক টাইমস এর ব্লগ ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি। তাছাড়া জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থা সিএনএন, রয়টার্স, ফোর্বস, সোশ্যাল মিডিয়া নিউজ ব্লগ ম্যাশেবল এর ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি।ওয়ার্ডপ্রেস থিম কি?
ওয়ার্ডপ্রেস থিম হল কতগুলো ফাইলের সমষ্টি যা ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের ডিজাইন এবং স্ট্রাকচার নির্ধারন করে। যেমন: একটি ওয়ার্ডপ্রেস সাইট দেখতে কেমন হবে তা ঐ সাইটের থিমের উপর নির্ভর করে। ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডিরেক্টরিতে হাজার হাজার ফ্রি থিম পাওয়া যায়।তবে সবাই চায় তার নিজের কিংবা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটটি ইউনিক এবং চমৎকার ডিজাইনের হোক। এই কারণেই কেউ কেউ প্রিমিয়াম থিম কিনে নেয়, আবার অনেকেই চায় নিজের চাহিদা এবং পছন্দ অনুযায়ী ডিজাইন। কেউ কেউ আবার ওয়ার্ডপ্রেস প্রিমিয়াম থিম কিনে নিয়ে সেটিকে কাস্টোমাইজ করে নেয়। এভাবেই তৈরি হয় ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট বা কাস্টোমাইজেশনের কাজের ক্ষেত্র এবং যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্টের চাহিদা
ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপারদের কাজের পরিধি। এক সমীক্ষায় জানা গেছে, ওয়ার্ডপ্রেস এর ব্যবহারকারীদের শতকরা ৩৫ ভাগ প্রিমিয়াম থিম অথবা নিজের কাস্টোমাইজ করা থিম ব্যবহার করে থাকেন। আর প্রতিদিন ১ লাখ নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে। এখানে ৩৫ শতাংশ প্রিমিয়াম ব্যবহারকারী ধরলে প্রতিদিন নতুন নতুন গ্রাহক তৈরি হচ্ছে ৩৫ হাজার। বছরে নতুন গ্রাহক হচ্ছে ১ কোটি ২৭ লাখ। আর প্রচুর ব্যবহারকারী যেহেতু নিজেদের মত করে ডিজাইন তৈরি করে নেন তাই এক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টোমাইজেশনের কাজের ক্ষেত্রও ব্যাপক। পাশাপাশি প্লাগইন ডেভেলপমেন্ট সেক্টরেও ব্যাপক কাজের সুবিধা রয়েছে।ওয়ার্ডপ্রেস ডেভলপারের আয়ঃ
ছোট এবং মাঝারি ব্যবসা থেকে শুরু করে বড় বড় কর্পোরেট এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলোও এখন ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস দিয়ে নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরি করছে। আর এ কারণেই ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের চাহিদা বাড়ছে হু হু করে! বাংলাদেশি অনেক ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার রয়েছেন যারা ফ্রিল্যান্সার এবং ওডেস্ক সহ বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ঘন্টায় ৩০ থেকে ৪০ ডলার রেটে কাজ করে থাকেন। একজন ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার কাজ শুরু করতে পারেন ন্যূনতম ১০ থেকে ১২ ডলার প্রতি ঘন্টা রেটে। অর্থ্যাৎ দিনে যদি কেউ ৮ ঘন্টা কাজ করেন তবে একজন ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারের প্রাথমিক আয় শুরু হবে প্রতি দিন ৮০ থেকে ১০০ ডলার, মাসে ৩ হাজার ডলার। আর এক্ষেত্রে আয়ের কোন লিমিটেশন নেই বললেই চলে, স্কাই ইজ দ্যা লিমিট বসেস!! প্রাথমিক পর্যায়ে আমি নিজে যখন মার্কেটপ্লেসে ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্টের কাজ শুরু করেছিলাম তখন প্রতি ঘন্টার চার্জ ছিল ১৫ থেকে ২০ ডলার। এখন সেটি বেড়ে দাড়িয়েছে প্রতি ঘন্টা ৩৫ ডলারে!এ তো গেল ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোর কথা, আবার একজন ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার চাইলে ফ্রিল্যান্স কাজ না করেও নিজস্ব ওয়ার্ডপ্রেস প্রোডাক্ট তৈরি করেও বিশাল আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে পারেন। যেমন- ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করেও সেগুলো বিক্রি করতে পারেন বিভিন্ন থিম মার্কেটপ্লেসে। থিম বিক্রির জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস থিমফরেস্টের কর্পোরেট ক্যাটেগরির সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া থিমগুলোই একবার দেখুন, কি পরিমাণ রেভিনিউ এসেছে একেকটা থিম থেকে!! ইউ ডিজাইন নামে একটি থিম রয়েছে থিমফরেস্টে, যেটি বিক্রি হয়েছে ৮ কোটি টাকা!! এখনও প্রতিদিনই বিক্রি হচ্ছে এ থিমটি। এর পরের থিমগুলোও বিক্রি হয়েছে ৬ কোটি টাকা-৭ কোটি টাকা!! চিন্তা করে দেখুন একবার, এক থিম ডেভেলপ করে ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপাররা কি পরিমাণ টাকা ঘরে নিচ্ছেন। থিম বিক্রির এ মার্কেটপ্লেসে থিম বিক্রির গড় হার ১০ লাখ টাকা করে। অর্থাৎ সময় এবং নিজের ক্রিয়েটিভিটিকে কাজে লাগিয়ে থিম তৈরি করেও বিপুল পরিমাণ আয় করার সুযোগ রয়েছে। বিপুল পরিমাণ এ অর্থের একটা অংশ আসতে পারে নিজের ঘরেও!
কেবল প্রোডাক্ট কিংবা ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ারই নয়, কর্পোরেট এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলোতেও এখন ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের চাহিদা অনেক। বিদেশি কোম্পানিগুলোতে ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের প্রচুর চাহিদা, আর এখন বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতেও ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের চাকুরির সুযোগ বাড়ছে।
ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট এখন এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে কাজের আসলে কোন অভাব নেই। বিশাল এই কাজের ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য কেবল প্রয়োজন দক্ষতা। আপনার যদি মনোবল আর ইচ্ছা থাকে, তবে এই দক্ষতা অর্জন কোন ব্যাপারই নয়।
যা জানতে হবেঃ
ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করার জন্য প্রথমে পিএইচপি কোডিং জানতে হবে। সেই সঙ্গে এইচটিএমএল, সিএসএস এবং জাভাস্ক্রিপ্ট জানার প্রয়োজন পড়বে। আর কেবল ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টোমাইজেশনের জন্য এইচটিএমএল, সিএসএস এবং ওয়ার্ডপ্রেস ফ্রেমওয়ার্কেরও ব্যবহার জানা থাকলেই চলবে। নতুন কেউ ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্টে এসে ভালভাবে শিখতে সময় লাগবে ২ থেকে ৬ মাস। তবে দেড় থেকে ২ মাসের মধ্যেই ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টোমাইজেশন শেখা যায়। আর কাজ করতে করতেই যাওয়া যায় অ্যাডভান্স লেভেল পর্যন্ত। ইন্টারনেটে ওয়ার্ডপ্রেসের বিভিন্ন টিউটোরিয়াল এবং ভিডিও পাওয়া যায়। যেগুলো দেখে অনেক কিছু শেখার সুযোগ রয়েছে।ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহারকারি যেমন বাড়ছে তেমনি বাড়ছে কাজের সুযোগও।
যাঁরা প্রফেশনাল ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার হতে চান তাঁদের জন্য অগ্রিম শুভ কামনা।
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.