ঘোরাঘুরি বা ভ্রমন, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও কার না ভালো লাগে একটু ঘুরে বেড়াতে? আমরা কেন ভ্রমণ করি? ঘুরে বেড়াতে ইচ্ছা হয় বলেই। শরীর এবং মনের প্রফুল্লতা অর্জনের জন্যও। যেহেতু রোমাঞ্চকর স্থানে সময় কাটানো বা বেড়াতে যাওয়া ভালোলাগার বিষয় যা মনে স্বস্তিও আনে। আর এই ভ্রমণেও আছে নানান রকমের উপকারিতা। সেটা স্বাস্থ্যের জন্যও।
সর্বকালের গবেষণায় দেখা গেছে, যা পাওয়ার জন্য আপনি সবসময় প্রচুর শ্রম দেন, আনন্দ লাভ করেন, আপনার মন এবং আত্মার শান্তি হয় সেই পাওয়া আপনার জীবনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে। দোকানে গেলে টাকার বিনিময়ে চটজলদি পাওয়া জিনিস তার আকর্ষণও হারিয়ে ফেলে দ্রুত। খেয়াল করে দেখুন, কয়দিন পরই আরেকটা জামা কিনতে ইচ্ছে করে আপনার। অনেক অনেক পোশাক থাকার পরও আপনি কিছুই পান না যা পরে ঘুরতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন। এমনটা শুধু আপনার সাথেই হয়, তা নয়। সবার সাথেই হয়। গবেষণা বলছে, ভ্রমণই একমাত্র জিনিষ যা আপনাকে সকল কিছুর বায়রে নিয়ে এসে আপনাকে সুখের অনুভূতির সাথে পরিচিত করতে পারে যা আপনার জীবনে একটি মধুর স্মৃতি হয়ে থাকবে এবং আপনাকে দেবে এক অনাবিল আনন্দ।
আসুন জেনে নেই ভ্রমণের উপকারিতা গুলো-
মানসিক চাপ হ্রাস
ভ্রমণ মানসিক চাপ কমানো এবং নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য ভালো উপায়। ছুটির সময়টা বাড়ির বাইরে গিয়ে কাটান। দেখবেন আপনি দৈনন্দিন ঝামেলা থেকে দূরে থাকবেন। ছুটি শেষে যখন ঘরে ফিরবেন; তখন একটা সতেজ বোধ এবং অনুপ্রেরণা ও আগ্রহ কাজ করবে।
সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি
ভ্রমণে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে মেশার সুযোগ হয়। আপনার পাশে বসা মানুষটির সঙ্গে আলাপ হতে পারে। এতে আপনার সামাজিক দক্ষতা বাড়বে। অনেকেই আবার নতুন পরিবেশে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এমন সমস্যায় ভ্রমণ হতে পারে ভালো সমাধান।
ধৈর্যশীলতা বৃদ্ধি
ঘোরাঘুরি করতে গেলে আপনাকে আরো বেশি ধৈর্যশীল হতে হবে। চাওয়া মাত্রই সব হয়তো হাতের কাছে চলে আসবে না। কেননা বের হলেই দেখবেন, কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। খাবারের জন্য রেস্টুরেন্টে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। এসব পরিস্থিতি আপনাকে সামাল দিতে হবে। এতে আপনার ধৈর্যশীলতা বাড়বে ।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি
আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ায় ভ্রমন । বেড়াতে গেলে নিজের প্রতি আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আপনাকে লক্ষ্য অর্জনেও সাহায্য করবে ভ্রমন । মনে করুন, পাহাড়ে ওঠার লক্ষ্য অর্জন করলে আপনি হয়তো আবার একটি লক্ষ্য ঠিক করে নিবেন। এভাবে লক্ষ্য অর্জন আপনাকে দিতে পারে আত্মবিশ্বাস এবং সফলতা।
ইতিবাচক মানসিকতা
ভ্রমণ করলে আপনি কিছুটা ইতিবাচক চিন্তার অধিকারী হবেন। খারাপ আবহাওয়ার তারিখ পরিবর্তন হতে পারে। তখন নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এসবই আপনাকে অনেক নমনীয় করে তুলবে। আরো বেশি মুক্তমন তৈরি করে দেবে। এসবই আপনার দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে।
সুতারাং, থাকুক না জীবনের কিছুটা অংশ ভ্রমনের জন্য …!
সর্বকালের গবেষণায় দেখা গেছে, যা পাওয়ার জন্য আপনি সবসময় প্রচুর শ্রম দেন, আনন্দ লাভ করেন, আপনার মন এবং আত্মার শান্তি হয় সেই পাওয়া আপনার জীবনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে। দোকানে গেলে টাকার বিনিময়ে চটজলদি পাওয়া জিনিস তার আকর্ষণও হারিয়ে ফেলে দ্রুত। খেয়াল করে দেখুন, কয়দিন পরই আরেকটা জামা কিনতে ইচ্ছে করে আপনার। অনেক অনেক পোশাক থাকার পরও আপনি কিছুই পান না যা পরে ঘুরতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন। এমনটা শুধু আপনার সাথেই হয়, তা নয়। সবার সাথেই হয়। গবেষণা বলছে, ভ্রমণই একমাত্র জিনিষ যা আপনাকে সকল কিছুর বায়রে নিয়ে এসে আপনাকে সুখের অনুভূতির সাথে পরিচিত করতে পারে যা আপনার জীবনে একটি মধুর স্মৃতি হয়ে থাকবে এবং আপনাকে দেবে এক অনাবিল আনন্দ।
আসুন জেনে নেই ভ্রমণের উপকারিতা গুলো-
মানসিক চাপ হ্রাস
ভ্রমণ মানসিক চাপ কমানো এবং নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য ভালো উপায়। ছুটির সময়টা বাড়ির বাইরে গিয়ে কাটান। দেখবেন আপনি দৈনন্দিন ঝামেলা থেকে দূরে থাকবেন। ছুটি শেষে যখন ঘরে ফিরবেন; তখন একটা সতেজ বোধ এবং অনুপ্রেরণা ও আগ্রহ কাজ করবে।
সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি
ভ্রমণে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সঙ্গে মেশার সুযোগ হয়। আপনার পাশে বসা মানুষটির সঙ্গে আলাপ হতে পারে। এতে আপনার সামাজিক দক্ষতা বাড়বে। অনেকেই আবার নতুন পরিবেশে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এমন সমস্যায় ভ্রমণ হতে পারে ভালো সমাধান।
ধৈর্যশীলতা বৃদ্ধি
ঘোরাঘুরি করতে গেলে আপনাকে আরো বেশি ধৈর্যশীল হতে হবে। চাওয়া মাত্রই সব হয়তো হাতের কাছে চলে আসবে না। কেননা বের হলেই দেখবেন, কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে। খাবারের জন্য রেস্টুরেন্টে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। এসব পরিস্থিতি আপনাকে সামাল দিতে হবে। এতে আপনার ধৈর্যশীলতা বাড়বে ।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি
আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ায় ভ্রমন । বেড়াতে গেলে নিজের প্রতি আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আপনাকে লক্ষ্য অর্জনেও সাহায্য করবে ভ্রমন । মনে করুন, পাহাড়ে ওঠার লক্ষ্য অর্জন করলে আপনি হয়তো আবার একটি লক্ষ্য ঠিক করে নিবেন। এভাবে লক্ষ্য অর্জন আপনাকে দিতে পারে আত্মবিশ্বাস এবং সফলতা।
ইতিবাচক মানসিকতা
ভ্রমণ করলে আপনি কিছুটা ইতিবাচক চিন্তার অধিকারী হবেন। খারাপ আবহাওয়ার তারিখ পরিবর্তন হতে পারে। তখন নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এসবই আপনাকে অনেক নমনীয় করে তুলবে। আরো বেশি মুক্তমন তৈরি করে দেবে। এসবই আপনার দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে।
সুতারাং, থাকুক না জীবনের কিছুটা অংশ ভ্রমনের জন্য …!
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.